নয়া দিল্লীঃ পাকিস্তানে সংখ্যালঘুদের উপর অত্যাচার লাগাতার জারি রয়েছে। সম্প্রতি মামলা বালুচিস্তানে এক মহিলা শিক্ষিকাকে জোর করে ধর্মান্তকরণের। একটা কুমারী নামের মহিলা শিক্ষিকাকে জোর করে ধর্ম পরিবর্তন করিয়ে আয়েশা নাম দেওয়া হয়েছে। আর এরপর এক মুসলিম ব্যক্তির সাথে তাকে বিয়েও দেওয়া হয়েছে।
রিপোর্ট অনুযায়ী, ধর্ম পরিবর্তনের এই মামলায় পাকিস্তানের সেনার ঘনিষ্ঠ আর ইসলামী কট্টরপন্থী মিয়াঁ মিঠুর হাত আছে। এই মিয়াঁর বিরুদ্ধে জোর করে ধর্ম পরিবর্তন করানোর ১১৭ টি মামলা দায়ের আছে। কিন্তু এখনো পর্যন্ত পাকিস্তান সরকার, প্রশাসন তাঁর বিরুদ্ধে বিন্দুমাত্র পদক্ষেপ নেয় নি।
প্রাইমারি স্কুলের শিক্ষিকা একটা কুমারীকে জোর করে ইসলাম কবুল করিয়ে ৬ জানুয়ারি ইয়ার মোহম্মদ ভুট্টো নামের এক ব্যক্তির সাথে করিয়ে দেওয়া হয়। ডকুমেন্টে একতার নাম বদলে আয়েশা করে দেওয়া হয়। সবথেকে আশ্চর্যের বিষয় হল, স্থানীয় প্রশাসন এই মামলায় নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করছে। এখনো পর্যন্ত এই মামলায় কোনও অ্যাকশন নেওয়া হয় নি।
Forced Conversion has become a common phenomenon in Pakistan.
A #Hindu primary school teacher Ekta Kumari (new name Aysha) has been converted to Islam on 6th Jan by Mian Mithoo.
Soon there will be a day when the white color from the country's flag will fade off. pic.twitter.com/LD6s553K1d— Voice of Pakistan Minority (@voice_minority) January 8, 2021
সোশ্যাল মিডিয়ায় ভয়েস অফ পাকিস্তান মাইনরিটির ট্যুইটার অ্যাকাউন্ট থেকে একটি ট্যুইট করা হয়। সেখানে বলা হয় যে, পাকিস্তান জোর করে সংখ্যালঘুদের ধর্ম পরিবর্তন করানো সামান্য বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। মিয়াঁ মিঠু এক প্রাইমারি স্কুকের শিক্ষিকাকে জোর করে ইসলাম কবুল করায়। একদিন এমন সময় আসবে, যখন পাকিস্তানের ঝাণ্ডা থেকে সাদা রঙ গায়েব হবে যাবে।