দীপিকা পাড়ুকোন (Deepika Padukone) বিগত কয়েকদিন ধরে বিতর্কের মধ্যে ঘিরে আছে। আর ওনার আগামী সীনেমা ছাপাক-কে (Chhapaak) নিয়েও তৈরি হয়েছে চরম বিতর্ক। সোশ্যাল মিডিয়ায় এই সিনেমাকে নিয়ে নিন্দার ঝড় ওঠে। কারণ এই সিনেমায় মূল অভিযুক্ত নদীম এর নাম পালটে হিন্দু নাম রাজেশ রাখা হয়েছিল। আর এরজন্যই রেগে লাল হিন্দুত্ববাদীরা। তাঁদের বক্তব্য যেহেতু এই সিনেমা সত্য ঘটনার উপর অবলম্বন করে তৈরি হয়েছে, তাহলে এই সিনেমায় মূল অভিযুক্তের নাম পাল্টে হিন্দু নাম কেন? সিনেমায় অভিযুক্তের নাম আর ধর্ম দুটোই বদলে দেওয়া হয়েছে।
Ishkaran is drafting a legal notice to Deepika Padukone & producers, if they have changed name of accused from Muslim in real life to a Hindu name.
That is defamation.
For details follow @ishkarnBHANDARI
— Subramanian Swamy (@Swamy39) January 8, 2020
লক্ষ্মী আগরবালের উপর অ্যাসিড ছোঁড়া অভিযুক্ত নদীমের নাম পাল্টে এই সিনেমায় রাজেশ করে দেওয়া হয়েছিল। এই ঘটনা সামনে আসতেই দীপিকা পাডুকোন আর সিনেমার নির্মাতাদের কড়া সমালোচনার সন্মুখিন হতে হয়। আর চারিদিকে বিক্ষোভের কারণে শোনা যাচ্ছে যে, এবার সিনেমায় মূল অভিযুক্তের নাম নদীম রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, সিনেমায় অভিযুক্তের নাম আর ধর্ম বদলানোর খবরের পর বিজেপির রাজ্যসভার সাংসদ সুব্রক্ষণ্যম স্বামী ট্যুইটারে লেখেন, ‘ইশাকরণ দীপিকা পাড়ুকোন আর সিনেমার নির্মাতাদের জন্য একটি লিগাল নোটিশ তৈরি করছে, যদি ওনারা সত্যিই অভিযুক্তের নাম বদলে হিন্দু করে দেয়, যেটা সত্যি ঘটনায় মুসলিম ছিল। তাহলে এটা মানহানি।” এই ট্যুইটের শেষে উনি ইশাকরণের নাম মেনশন করেন।
Heard- Urgent dubbing of name of accused took place in Deepika Padukone movie.
And Libtards pretended on instructions that had seen movie & it was always a name of same religion as in real life.
Anyways good they learnt lesson.
No more insult to Hindus.
We United always Win.
— Ishkaran Singh Bhandari (@ishkarnBHANDARI) January 9, 2020
এরপর ইশাকরণ ট্যুইট করে নাম বদলানর অভিযোগকে সত্যি বলেন আর তিনি বলেন, আগামী দিনেই সিনেমার মেকার্সদের আইনি নোটিশ পাঠানো হবে। আর আজ ইশাকরণ আরেকটি ট্যুইট করে বলেন, নির্মাতারা নিজেদের ভুল শুধরে নিয়েছে।