জম্মু কাশ্মীরে ক্রিকেট কেলেঙ্কারি মামলায় এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টর ফারুক আব্দুল্লাহর বিরুদ্ধে বড়ো পদক্ষেপ নিয়েছে। ED কর্তৃপক্ষ তদন্তে নেমে ফারুক আব্দুল্লার ২ টি বাড়ি, তিনটি প্লট এবং অন্য এক সম্পত্তি সিজ করেছে। মোট সম্পত্তির পরিমাণ বাজারে ১১.৬৮ কোটি বলা হচ্ছে।
এর আগে ফেব্রুয়ারি মাসে ইডি এহসান আহমেদ মির্জা মীর মনজুর গাজানফারের ২.৬ কোটি সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছিল। জানিয়ে দি, পুরো মামলাটি জম্মু কাশ্মীর ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের কেলেঙ্কারির সাথে জড়িত। যাতে মোট ৪৩.৬৯ কোটি টাকার কেলেঙ্কারি হয়েছিল।
২০০০৫-২০০০৬ থেকে ২০১১-২০১২ অবধি জম্মু কাশ্মীর ক্রিকেট এসোসিয়েশনের জন্য BCCI এর তরফ থেকে ৯৪.০৬ কোটি টাকা ফান্ড এলোট করা হয়েছিল। জম্মু কাশ্মীরে ক্রিকেট ডেভলপমেন্ট এর জন্য এই টাকা এলট করা হয়েছিল।
Enforcement Directorate (ED) attaches properties of Dr Farooq Abdullah valued around Rs 11.86 crores under PMLA in connection with the laundering of funds of Jammu & Kashmir Cricket Association (JKCA): ED pic.twitter.com/ostl8SQYYM
— ANI (@ANI) December 19, 2020
তবে অভিযোগ উঠেছে যে, জম্মু কাশ্মীরের প্ৰাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ফারুক আবদুল্লাহ এহসান আহমেদ মির্জা মীর মনজুর গাজানফারের সাথে মিলে ৪৩.৬৯ কোটি টাকার কেলেঙ্কারি করেছেন। জম্মু কাশ্মীর হাইকোর্ট এই মামলার তদন্তের দায়িত্ব CBI এর হাতে তুলে দিয়েছিল। যারপর ফারুক আব্দুল্লাহ সহ ২ জনের বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং এর মামলা দায়ের করা হয়েছিল।