১৯৪৭ সালে পাকিস্তানে হিন্দুদের পরিসংখ্যান ছিল ১৫% কিন্তু এখন সেটা এসে দাঁড়িয়েছে ১.৬%। কিছুদিনের মধ্যে পাকিস্তান থেকে হিন্দু পুরোপুরি বিলুপ্ত হয়ে গেলেও অবাক হওয়ার কিছু নেই। বলার তাৎপর্য এই যে পাকিস্তানে সংখ্যালঘুদের কোনো সুরক্ষা নেই। তবে পাকিস্তান সরকার ভারতের সংখ্যালঘু বিষয়ে যেভাবে নাক গলায় তা যে কোনো সচেতন নাগরিককে অবাক করবে।
আসলে আদালতে বহু বছর মামলা চলার পর হিন্দু সমাজ অযোধ্যার বিতর্কিত জমিতে রামমন্দির নির্মাণে অনুমতি পেয়েছে। অন্যদিকে মুসলিমদের জন্যেও অন্য একটা জমি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যেখানে মসজিদ গড়া হবে। সম্প্রতি মন্দির নির্মাণের কাজও শুরু হয়েছে। যা নিয়ে আতঙ্কবাদী পাকিস্তানের মাথাব্যাথা শুরু হয়েছে।
পাকিস্তানের ইমরান সরকার ভারতে রামমন্দির নির্মাণ নিয়ে আপত্তি জানিয়েছে এবং এর উপর একটা প্রস্তাবও পাস করিয়েছে। পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রী মেহেমুদ খুরেশি লিখিতভাবে ভারতে রামমন্দির নির্মাণের কাজ বন্ধ করার দাবি তুলেছে। পাকিস্তান বলেছে ভারতের অযোধ্যায় বাবরি মসজিদের জায়গায় রামমন্দির নির্মাণ মেনে নেওয়া যাবে না।
পাকিস্তান এসমস্থকিছু যে ভারতের মুসলিমদের উস্কানি দেওয়ার জন্য করছে তা নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই। ভারত পাকিস্তানকে জবাব দিয়ে বলেছে, পাকিস্তান সরকারের মুখে সংখ্যালঘু কথাটা মানায় না।
अपनी ही हिन्दू सिख बौद्ध ईसाई इत्यादि धार्मिक अल्पसंख्यकों के मानवाधिकारों को निरन्तर कुचलकर उनकी आबादी को नगण्य करने वाले लोग स्वयं के गिरेवान में झांकने की ज़हमत करने की बजाए अपनी कीचड़ को पड़ौसी पर फैंकने का दुस्साहस कर रहे हैं!!
शर्म कर #NaPakPakistan pic.twitter.com/xNEd0Q2AyI— विनोद बंसल (@vinod_bansal) May 28, 2020
প্রসঙ্গত পাকিস্তান থেকে প্রায়শই লাভ জিহাদ, ল্যান্ড জিহাদ, মন্দির ভাঙা, সংখ্যালঘুদের ঘর বাড়ি ভাঙার খবর পাওয়া যায়। তবে এসব নিয়ে প্রত্যেকবার পাকিস্তান সরকার নীরব দর্শক হয়ে থাকে।