ভারতের সরকার চীনের বিরুদ্ধে একশন নিতে শুরু করে দিয়েছে। কূটনৈতিক ও সামরিক দুই দিক থেকেই চীনকে মার দিতে ভারত মাঠে নেমে পড়েছে। বাংলাদেদের স্বাধীনতার জন্য ১৯৭০ সালে যেভাবে ভারত নতুন রেডিও স্টেশন লঞ্চ করেছিল, সেইভাবে তিব্বতের জন্যেও রেডিও স্টেশন শুরু করা হয়েছে। অর্থাৎ ভারত সরকার কি পরিকল্পনার ইঙ্গিত দিচ্ছে তা স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে। গতকাল প্রসার ভারতীয় এই রেডিও স্টেশনের বিষয়ে ঘোষণা করেছে।
আর এখন খবর আসছে, ভারত সরকার BSNL ও MTNL এ চীনা পণ্যের ব্যাবহারের উপর ব্যান লাগিয়ে দিয়েছে।যোগাযোগ অধিদফতর এবং সরকারী টেলিকম সংস্থাগুলি অর্থাৎ বিএসএনএল ও এমটিএনএল কে 4G প্রজেক্টের জন্য চীনা সরঞ্জামের ব্যবহার বন্ধ করার নির্দেশ দিয়েছে। তৎকাল প্রভাব ব্যাবহার করে চীনা সরঞ্জাম ব্যান করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
একইসাথে BSNL ও MTNL এর জন্য চীনের সাথে যে চুক্তি ছিল তাও বাতিল করে দিয়েছে। সম্প্রতি দিল্লী মেরঠ রাস্তার জন্য একটা বড়ো প্রজেক্ট চীনের হাতে যাচ্ছিল, তাও বাতিল করা হয়েছে।
जय हो 💪
भारत सरकार ने 4G के लिये चीनी उपकरणों के इस्तेमाल पर तुरंत प्रभाव से रोक लगा दी है
सारे पुराने टेंडर निरस्त कर दिये गये हैं जिनमें चीनी कम्पनियों ने हिस्सा लिया था !@narendramodi शुक्रिया सर 👏
जय हिन्द 🇮🇳— Major Surendra Poonia (@MajorPoonia) June 17, 2020
অনেকে ধারণা করছেন, ভারত তাইওয়ানকেও মান্যতা দিতে পারে। একই সাথে আর্থিক দিক থেকে চীনের উপর বড়ো একশন নিতে পারে। ভারত ও চীনের মধ্যে এমনিতেই ট্রেড ডেফিসিট অনেক বেশি। যাতে চীন ভারত থেকে বহু কোটি টাকার লাভ তুলে। এই পরিপ্রেক্ষিতেও ভারত সরকার বড়ো পদক্ষেপ নিতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।