পুরো ভারত দেশ জুড়ে দেশে ইসলামিক ধর্মান্তরন প্রবল গতি ধরে ফেলেছে। মূলত মূক, বধির বা অন্যকোনোভাবে দুর্বল সেই ধরণের নাবালক বা যুবকদের টার্গেট বানিয়ে চলছে এই ধর্ম পরিবর্তনের কাজ। ব্রেন ওয়াশ থেকে শুরু করে চাকরির লোভ দেখিয়ে
তাজা খবর গুজরাট থেকে সামনে আসছে যেখানে এক নাবালকের ধৰ্ম পরিবর্তন করে ফেলা হয়েছে। সুরাত শহরের আজাদ নগরের বাসিন্দা সন্তোষ এখন ধৰ্ম পরিবর্তন করে আব্দুল্লাহ হয়েছে। আব্দুল্লাহ এখন বাড়ি ছেড়ে নতুন ঠিকানায় বসবাসরত। এই খবর সামনে আসার পর তার দাদা তাকে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছে। যদিও এই কাজে তারা ব্যার্থ হয়েছে।
প্রাপ্ত খবর অনুযায়ী, সন্তোষ তার দুই দাদার সাথে আজাদ নগরে বাস করতো। তিনজনের মা বাবা তাদের বাল্যকালে মারা যান। যে কারণে তারা অনাথ হয়ে পড়ে। ফলস্বরূপ তাদেরকে দারিদ্র্যতার মধ্যে দিয়ে জীবন যাপন করতে হয়। ২০১৩ সালে ১৬ বর্ষীয় সন্তোষ কাজের খোঁজে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যায়।
তবে তারপর থেকে সে বাড়ি ফেরেনি। দুই দাদা তাদের ভাই সন্তোষকে খোঁজার অনেক চেষ্টা করে কিন্ত খোঁজ মেলেনি। ৭-৮ বছর পর হারিয়ে যাওয়া ভাই নিজেই ফোন করে এবং নিজের বিষয়ে বলে। তখন দুই দাদা তাকে ফেরানোর চেষ্টা করে কিন্তু সে রাজি হতে অস্বীকার করে।
সন্তোষের দাদা রাজেশ জানিয়েছেন, ভাই সেই সময় ছোটো ছিল। তাই তাকে ভুলিয়ে কিছুজন ধৰ্ম পরিবর্তন করিয়ে দিয়েছে। সন্তোষকে ফিরিয়ে আনার জন্য দুই দাদা প্রশাসনের পাশাপাশি বজরং দল সহ অন্যান্য হিন্দু সংগঠনের সাহায্য চেয়েছিল। প্রসঙ্গত, কয়েকদিন আগেই উত্তরপ্ৰদেশে এই ধরনের দুটি ঘটনা সামনে এসেছে। দুজন অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা হয়েছে যারা ধৰ্ম পরিবর্তন গ্যাং এর সক্রিয় সদস্য। গ্রেফতার হওয়া দুজন জানিয়েছে যে তার প্রায় ১ হাজার জনের ধৰ্ম পরিবর্তন করিয়েছে।