কর্ণাটকের স্কুলে বোরখা পরা ঘটনায় পুরো দেশ জুড়ে এখন উত্তাল অবস্থা। মামলা সুপ্রিম কোর্ট অব্দি এগিয়ে গেছে। এমন সময় উত্তরপ্রদেশে বোরখা পরে ভোটে জালিয়াতি করার ঘটনায় মা ও মে কে গ্রেপ্তার করলো উত্তরপ্রদেশ পুলিশ। এই বিষয়ে নির্বাচন কমিশন কে চিঠি দিয়েছে বিজেপির রাজ্য ইউনিট। তাদের বক্তব্য বোরখা পরে যারা ভোট দান করতে আসবে তাদের আগে পরিচয় ব্যাক্ত করতে হবে না হলে তাদের ভোটকেন্দ্রে ঢুকতে দেওয়া হবে না।
বিজেপি এই বিষয়ে কিছু দাবি রেখেছে তা হলো বোরকা-পরা মহিলাদের মহিলা পুলিশ কনস্টেবলদের দ্বারা চিহ্নিত করার অনুরোধ করেছে। তাছাড়া ভোটের প্রক্রিয়া তদারকি করার জন্য সমস্ত ভোটকেন্দ্রে মহিলা কনস্টেবল মোতায়েন করারও অনুরোধ করেছে। এর পাশাপাশি, ইউপি বিজেপির সাধারণ সম্পাদক জেপিএস রাঠোর সরাসরি দাবি করেছে ভোট দিতে যাওয়া মহিলাদের পরিচয় যাচাই করার ব্যবস্থা না হওয়া পর্যন্ত নির্বাচন বন্ধ করার জন্য নির্বাচন কমিশনকে অনুরোধ করেছেন।
তথ্য অনুযায়ী, জাল ভোট দেওয়ার অভিযোগে আজম খানের এলাকা রামপুর থেকে বোরকা পরা দুই নারীকে আটক করা হয়েছে। , জাল ভোট দেওয়ার অভিযোগে মোট ৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, যার মধ্যে চারজন নারী। রাজা ডিগ্রি কলেজে আটক দুই নারী মা-মেয়ে এবং দুজনেই বোরকা পরা ছিল। তিনি ইতিমধ্যে তার জাল ভোট দিয়েছেন এবং অন্যান্য মহিলাদের নামেও তার ভোট দেওয়ার চেষ্টা করছেন।
रामपुर में फ़र्ज़ी वोटिंग के शक में 4 हिरासत में लिए गए। दो महिलायें ओर 2 युवक हिरासत में लिए गए।
थाना गंज इलाके के मतदान केंद्र रज़ा डिग्री कालेज का मामला।#UPElection2022 #UttarPradeshAssemblyElections2022 pic.twitter.com/oX3NWy257w— Alok Kumar (@dmalok) February 14, 2022
জেলে বন্দী এসপি নেতা মোহাম্মদ আজম খান তার শক্ত ঘাঁটি রামপুর থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। জানিয়ে রাখি, জাল বার্থ সার্টিফিকেট মামলায় ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে কারাগারে রয়েছেন আজম খান। এবার তিনি রামপুরের উত্তরাধিকারী নবাব হায়দার আলি খানের বিরুদ্ধে যিনি বিজেপির সাথে জোটে লড়াই করছেন।
যেই সময় পুরো দেশ ঘিরে হিজাব বন্ধের ডাক আসছে সেই সময় হিজবকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করে ,দেশের গণতন্ত্রে আঘাত এনে ,বোরখা নিষিদ্ধের যুক্তি কে অনেকটাই বাস্তবায়িত করার সুবিধা করে দিচ্ছে ল বলে মনে করছে গুণী মহল।